নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা : অাওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলনে আলোচনায় রয়েছেন সাবেক ছাত্রনেতারা। অাসন্ন সম্মেলনে তরুণ নেতৃত্বকে প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনা প্রাধান্য দেবেন বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, অালোচনায় যেসব ছাত্র নেতা রয়েছেন, তারা হলেন, ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী, জগন্নাথ হলের ভিপি সুভাষ সিংহ রায়, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আলী খান পান্না, সাবেক সভাপতি বাহাদুর বেপারী, সাবেক সহ-সভাপতি
খ ম হাসান কবীর আরিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলম সাজু, সহ-সভাপতি সাহাবুদ্দিন ফরাজী, সাবেক সভাপতি লিয়াকত সিকদার, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জাকির হোসেন মারুফ, সাবেক সহ-সভাপতি নাজমুল হাসান অনীক, সাবেক সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন ভূইয়া, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিহির কান্তি ঘোষাল,
সীমান্ত তালুকদার, আন্তর্জাতিক সম্পাদক সালাহউদ্দিন মাহমুদ চৌধুরী, সাবেক সদস্য মনিরুজ্জামান মনির, অাইন সম্পাদক সেলিম মাহমুদ, সাবেক সহ-সভাপতি আনিসুর রহমান, সাবেক যুগ্ম সম্পাদক খান মাইনুল মোস্তাক, সাবেক সহ-সভাপতি ওহিদুর রহমান টিপু, সহ-সভাপতি প্রশান্ত ভূষন বড়ুয়া, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি
সাজ্জাদ হোসেন প্রমুখ।

ইতিমধ্যে রাজনৈতিক বিবেচনায় সরকারের বিভিন্ন সংস্থায় যারা নিয়োগ পেয়েছেন তারা হলেন, সুভাষ সিংহ রায়,
খ ম হাসান কবীর আরিফ, শাহজাহান আলম সাজু, সেলিম মাহমুদ,
আনিসুর রহমান, খান মাইনুল মোস্তাক,
ওহিদুর রহমান টিপু প্রমুখ।

জানা গেছে, গত দশ বছরে যারা মন্ত্রী,এমপি,সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভার মেয়র,জেলা পরিষদ ও উপজেলার চেয়ারম্যান,সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে রাজনৈতিক বিবেচনায় নিয়োগ পেয়েছেন তাঁদের অধিকাংশই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আসন্ন ২১তম জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে গঠিত হতে যাওয়া কেন্দ্রীয় কার্যকরী কমিটিতে অন্তর্ভুক্তির ক্ষেত্রে বিবেচনায় নেয়া নাও হতে পারে।আওয়ামী লীগ সভানেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এধরনের সম্ভাব্য সিদ্ধান্তে নাখোশ ও বেজায় চটেছেন গত এক দশকের সুবিধাভোগীরা।এনিয়ে অস্থিরতায় ভুগছেন একশ্রেণীর নেতারা।

বাংলাদেশ সময় : ১৪৫৬ ঘন্টা, ডিসেম্বর ১৩, ২০১৯